Engine Oil (Lubricant) For New Vehicles Owner
Engine Oil (Lubricant) For New Vehicles Owner
ইঞ্জিন অয়েল( লুব্রিকেন্ট):
কাজঃ ইঞ্জিন চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এর অংশগুলো ঘুরতে শুরু করে। ঘুরলে যে কোনো যন্ত্রাংশ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ইঞ্জিনের অংশগুলো ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে পিচ্ছিল তেলে ভিজিয়ে রাখতে হয়। পিচ্ছিল তেলে ভিজিয়ে রাখার পদ্ধতিকেই বলা হয় ইঞ্জিনের লুব্রিকেটিং সিস্টেম। ইঞ্জিনের অংশগুলোতে লুব্রিকেটিং করলে ইঞ্জিন ভালো থাকে এবং কর্মক্ষমতা বাড়ে। লুব্রিকেটিং ব্যতীত ইঞ্জিনের অংশের কর্মক্ষমতা বাড়ে না এবং ইঞ্জিন দ্রুত ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ইঞ্জিনের দীর্ঘস্থায়িত্ব রক্ষায় লুব্রিকেটিংয়ের প্রতি
গুরুত্ব দিতে হবে।
কিভাবে কাজ করে থাকেঃ
অয়েল পাম্পের মাধ্যমে ইঞ্জিন গাড়ির শক্তি উৎপাদন করে। ইঞ্জিনের নিচে অয়েল চেম্বারে থাকে লুব্রিকেন্ট । ইঞ্জিনের ক্যাম শ্যাফটের সঙ্গে অয়েল পাম্পের শ্যাফট পিনিয়ন যুক্ত থাকে। এর ফলে ইঞ্জিন চালু হলেই সঙ্গে সঙ্গে ক্যাম শ্যাফট চালু হয়ে যায়। পাশাপাশি অয়েল পাম্প চালু হয়ে যায়। অয়েল পাম্প চালু হওয়ার পর লুব্রিকেন্ট চেম্বার থেকে টেনে এনে পাইপের মাধ্যমে ইঞ্জিনের বাল্ব, পুশ রড, রকার শ্যাফট, মেন বিয়ারিং, ক্যাম শ্যাফট বিয়ারিং, বিগ অ্যান্ড বিয়ারিং এবং সিলিন্ডারের গায়ে পৌঁছে দেয়। ইঞ্জিন চলা ও ঘর্ষণের কারণে ইঞ্জিনের প্রতিটি অংশে যে তাপের সৃষ্টি হয়, লুব্রিকেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সে তাপ প্রশমিত করে ক্ষয়ের হাত থেকে ইঞ্জিনকে রক্ষা করে। ইঞ্জিনের অংশগুলোতে নিয়মিত লুব্রিকেটিং হলে একদিকে ইঞ্জিন যেমন ক্ষয় থেকে রক্ষা পায়, ইঞ্জিনের অংশগুলোও অধিক মাত্রায় সচল থাকে।
বিশেষ অংশঃ
বর্তমানে বাজারে যেসব লুব্রিকেটিং অয়েল পাওয়া যায়, সেগুলো ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশগুলো রক্ষা করার উপযোগী করে তৈরি করা হয়। লুব্রিকেটিং সঠিকভাবে সম্পাদন করার জন্য বিশেষভাবে কয়েকটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। প্রথমেই যে বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে সেটি হচ্ছে লুব্রিকেন্ট তেলের ঘনত্বের ওপর। সঠিক ঘনত্বের লুব্রিকেন্ট তেল ব্যবহার করলে ইঞ্জিনের ক্ষয় হওয়ার বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত থাকা যায়। বাজারে অনেক নামিদামি কোম্পানি আছে, লুব্রিকেন্ট তেল ব্যবহারে গাড়ির ইঞ্জিন ভালো থাকে। লুব্রিকেন্ট তেলের ঘনত্ব সঠিক না থাকলে ইঞ্জিনের পার্টস নষ্ট হতে থাকবে। সব সময় লক্ষ্য রাখতে হবে, পাম্পের ভেতরে লুব্রিকেন্ট তেলের স্তর যেন ঠিক থাকে। তেলের স্তর ঠিক থাকলে গাড়ির ইঞ্জিন ভালো থাকবে। গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের পরামর্শ মোতাবেক নির্দিষ্ট সময় পর পর গাড়ির তেল লুব্রিকেন্ট পরিবর্তন করতে হবে। ইঞ্জিন অয়েল যতই ভালো হোক না কেন, তার কর্মক্ষমতার একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ আছে। নির্দিষ্ট সময় পর ইঞ্জিন অয়েলের গুণ কমে যায়। তেলের গুণাগুণ কমে যাওয়ার পরও যদি সে তেল ব্যবহার করা হয়, তাহলে ইঞ্জিনের শক্তি নিশ্চিতভাবেই কমে যাবে, লুব্রিকেটিং ঠিকমতো হবে না। ইঞ্জিনের অংশ দ্রুত ক্ষয় হয়ে যাবে। গাড়ি চালাতে প্রতি তিন হাজার মাইলে একবার তেল পাল্টানো উচিত। সাধারণত পরিবহনে 20W-50 গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল(লুব্রিকেন্ট) ব্যাবহার করা।
Gear Oil (Bangla)
গিয়ার অয়েল অথবা ট্রানস্মিশন ফ্লুইড এক বিশেষ ধরনের লুব্রিকেন্ট বা তরল পদার্থ, এটি ট্রাক
এবং অটোমোবাইল এর যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয়। নিয়মিত বিরতিতে গিয়ার অয়েল বা ট্রানস্মিশন
ফ্লুইড পরিবর্তন করা উচিত।
গিয়ার অয়েল বা ট্রানস্মিশন ফ্লুইড পরিবর্তন করার পূর্বে দেখে নেওয়া উচিত যে গিয়ার অয়েল কি
অবস্থায় রয়েছে। বিভিন্ন অবস্থায় এর রং বিভিন্ন ধরনের হয়। স্বাভাবিক এবং জ্বলে যাওয়া
অবস্থায় রং:
* স্বাভাবিক অবস্থায় গিয়ার অয়েল গোলাপি রং প্রদর্শন করে।
* গিয়ার অয়েল পুড়ে গিয়ে কালো রংয়ের পরিণত হয়।
বিশেষ অংশঃ
গিয়ার অয়েল অথবা ট্রানস্মিশন ফ্লুইড পরিবর্তন করার জন্যঃ
ধাপ ১: অটোমোবাইল বা গাড়িটিকে উপরের দিকে তুলতে হবে এবং ট্রানস্মিশন ঢাকনা খুলে ফেলতে
হবে। গাড়ি ওপরে তোলার সময় জ্যাক স্ক্রু ব্যবহার করা যেতে পারে।
ধাপ ২: ফিল্টারটি পরিবর্তন করতে হবে। অনেকদিন ব্যবহার করার ফলে ফিল্টার টির ময়লাযুক্ত
এবং ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে যেতে পারে। তাই উল্টা দিক পরিবর্তন করা উচিত। ফিল্টার ভেতরে
ট্রান্সমিশন এর সময় ধাতব খন্ড প্রবেশে বাধা প্রদান করে।
ধাপ ৩: ট্রান্সমিশন ঢাকনার গ্যাসকেট টি পরিবর্তন করতে হবে। ট্রানস্মিশন ঢাকনার গায়
গ্যাসকেট স্থাপন করার সময় এটি সহজে ঠিক জায়গায় স্থাপিত হয় না। ফলে কিছুটা গ্রীজ দিয়ে নিলে
এটি সহজে স্থাপন করা যায়।
Figure: গিয়ার অয়েল অথবা ট্রানস্মিশন ফ্লুইড চেঞ্জ
ধাপ ৪: পুনরায় ঢাকনাটি আগের জায়গায় অবস্থান করাতে হবে। নতুন গ্যাসকেট যুক্ত ঢাকনাটি পূর্বের
স্থানে অবস্থান করা হবে।
ধাপ ৫: এখন নতুন গিয়ার অয়েল ঢেলে দিতে হবে। গিয়ার ওয়েল ঠিক ততটুকুই ঢেলে দিতে হবে, যতটুকু
গিয়ার অয়েল পূর্ববর্তী ধাপে অপসারণ করা হয়েছিল।
এভাবে সহজ পাঁচটি ধাপ এর মাধ্যমে গিয়ার অয়েল অথবা ট্রান্সমিশন ফ্লুইড চেঞ্জ করা যায়।
ট্রানস্মিশন ফ্লুইড গিয়ার ওয়েল চেঞ্জ করার পরবর্তী সময়ে গাড়ি স্টার্ট করে কয়েকবার দেখে
নেয়া উচিত যে, ট্রানস্মিশন ফ্লুইড সঠিক লেভেল পর্যন্ত রয়েছে।
সতর্কতার জন্য বলা যায় যে, ফিল্টার অধিক দিন ব্যবহার করলে এর ভেতর দিয়ে ধাতব টুকরা
প্রবেশ করতে পারে। ট্রান্সমিশন ঢাকনার একটি চুম্বক খন্ড থাকে যা অনুপ্রবেশ করা ধাতব অংশকে
আকর্ষণ করে। এটি পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত।.
ইঞ্জিন অয়েল( লুব্রিকেন্ট):
কাজঃ ইঞ্জিন চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এর অংশগুলো ঘুরতে শুরু করে। ঘুরলে যে কোনো যন্ত্রাংশ ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ইঞ্জিনের অংশগুলো ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে পিচ্ছিল তেলে ভিজিয়ে রাখতে হয়। পিচ্ছিল তেলে ভিজিয়ে রাখার পদ্ধতিকেই বলা হয় ইঞ্জিনের লুব্রিকেটিং সিস্টেম। ইঞ্জিনের অংশগুলোতে লুব্রিকেটিং করলে ইঞ্জিন ভালো থাকে এবং কর্মক্ষমতা বাড়ে। লুব্রিকেটিং ব্যতীত ইঞ্জিনের অংশের কর্মক্ষমতা বাড়ে না এবং ইঞ্জিন দ্রুত ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। ইঞ্জিনের দীর্ঘস্থায়িত্ব রক্ষায় লুব্রিকেটিংয়ের প্রতি
গুরুত্ব দিতে হবে।
কিভাবে কাজ করে থাকেঃ
অয়েল পাম্পের মাধ্যমে ইঞ্জিন গাড়ির শক্তি উৎপাদন করে। ইঞ্জিনের নিচে অয়েল চেম্বারে থাকে লুব্রিকেন্ট । ইঞ্জিনের ক্যাম শ্যাফটের সঙ্গে অয়েল পাম্পের শ্যাফট পিনিয়ন যুক্ত থাকে। এর ফলে ইঞ্জিন চালু হলেই সঙ্গে সঙ্গে ক্যাম শ্যাফট চালু হয়ে যায়। পাশাপাশি অয়েল পাম্প চালু হয়ে যায়। অয়েল পাম্প চালু হওয়ার পর লুব্রিকেন্ট চেম্বার থেকে টেনে এনে পাইপের মাধ্যমে ইঞ্জিনের বাল্ব, পুশ রড, রকার শ্যাফট, মেন বিয়ারিং, ক্যাম শ্যাফট বিয়ারিং, বিগ অ্যান্ড বিয়ারিং এবং সিলিন্ডারের গায়ে পৌঁছে দেয়। ইঞ্জিন চলা ও ঘর্ষণের কারণে ইঞ্জিনের প্রতিটি অংশে যে তাপের সৃষ্টি হয়, লুব্রিকেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সে তাপ প্রশমিত করে ক্ষয়ের হাত থেকে ইঞ্জিনকে রক্ষা করে। ইঞ্জিনের অংশগুলোতে নিয়মিত লুব্রিকেটিং হলে একদিকে ইঞ্জিন যেমন ক্ষয় থেকে রক্ষা পায়, ইঞ্জিনের অংশগুলোও অধিক মাত্রায় সচল থাকে।
বিশেষ অংশঃ
বর্তমানে বাজারে যেসব লুব্রিকেটিং অয়েল পাওয়া যায়, সেগুলো ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশগুলো রক্ষা করার উপযোগী করে তৈরি করা হয়। লুব্রিকেটিং সঠিকভাবে সম্পাদন করার জন্য বিশেষভাবে কয়েকটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। প্রথমেই যে বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে সেটি হচ্ছে লুব্রিকেন্ট তেলের ঘনত্বের ওপর। সঠিক ঘনত্বের লুব্রিকেন্ট তেল ব্যবহার করলে ইঞ্জিনের ক্ষয় হওয়ার বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত থাকা যায়। বাজারে অনেক নামিদামি কোম্পানি আছে, লুব্রিকেন্ট তেল ব্যবহারে গাড়ির ইঞ্জিন ভালো থাকে। লুব্রিকেন্ট তেলের ঘনত্ব সঠিক না থাকলে ইঞ্জিনের পার্টস নষ্ট হতে থাকবে। সব সময় লক্ষ্য রাখতে হবে, পাম্পের ভেতরে লুব্রিকেন্ট তেলের স্তর যেন ঠিক থাকে। তেলের স্তর ঠিক থাকলে গাড়ির ইঞ্জিন ভালো থাকবে। গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানের পরামর্শ মোতাবেক নির্দিষ্ট সময় পর পর গাড়ির তেল লুব্রিকেন্ট পরিবর্তন করতে হবে। ইঞ্জিন অয়েল যতই ভালো হোক না কেন, তার কর্মক্ষমতার একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ আছে। নির্দিষ্ট সময় পর ইঞ্জিন অয়েলের গুণ কমে যায়। তেলের গুণাগুণ কমে যাওয়ার পরও যদি সে তেল ব্যবহার করা হয়, তাহলে ইঞ্জিনের শক্তি নিশ্চিতভাবেই কমে যাবে, লুব্রিকেটিং ঠিকমতো হবে না। ইঞ্জিনের অংশ দ্রুত ক্ষয় হয়ে যাবে। গাড়ি চালাতে প্রতি তিন হাজার মাইলে একবার তেল পাল্টানো উচিত। সাধারণত পরিবহনে 20W-50 গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল(লুব্রিকেন্ট) ব্যাবহার করা।
Gear Oil (Bangla)
গিয়ার অয়েল অথবা ট্রানস্মিশন ফ্লুইড এক বিশেষ ধরনের লুব্রিকেন্ট বা তরল পদার্থ, এটি ট্রাক
এবং অটোমোবাইল এর যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা হয়। নিয়মিত বিরতিতে গিয়ার অয়েল বা ট্রানস্মিশন
ফ্লুইড পরিবর্তন করা উচিত।
গিয়ার অয়েল বা ট্রানস্মিশন ফ্লুইড পরিবর্তন করার পূর্বে দেখে নেওয়া উচিত যে গিয়ার অয়েল কি
অবস্থায় রয়েছে। বিভিন্ন অবস্থায় এর রং বিভিন্ন ধরনের হয়। স্বাভাবিক এবং জ্বলে যাওয়া
অবস্থায় রং:
* স্বাভাবিক অবস্থায় গিয়ার অয়েল গোলাপি রং প্রদর্শন করে।
* গিয়ার অয়েল পুড়ে গিয়ে কালো রংয়ের পরিণত হয়।
বিশেষ অংশঃ
গিয়ার অয়েল অথবা ট্রানস্মিশন ফ্লুইড পরিবর্তন করার জন্যঃ
ধাপ ১: অটোমোবাইল বা গাড়িটিকে উপরের দিকে তুলতে হবে এবং ট্রানস্মিশন ঢাকনা খুলে ফেলতে
হবে। গাড়ি ওপরে তোলার সময় জ্যাক স্ক্রু ব্যবহার করা যেতে পারে।
ধাপ ২: ফিল্টারটি পরিবর্তন করতে হবে। অনেকদিন ব্যবহার করার ফলে ফিল্টার টির ময়লাযুক্ত
এবং ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে যেতে পারে। তাই উল্টা দিক পরিবর্তন করা উচিত। ফিল্টার ভেতরে
ট্রান্সমিশন এর সময় ধাতব খন্ড প্রবেশে বাধা প্রদান করে।
ধাপ ৩: ট্রান্সমিশন ঢাকনার গ্যাসকেট টি পরিবর্তন করতে হবে। ট্রানস্মিশন ঢাকনার গায়
গ্যাসকেট স্থাপন করার সময় এটি সহজে ঠিক জায়গায় স্থাপিত হয় না। ফলে কিছুটা গ্রীজ দিয়ে নিলে
এটি সহজে স্থাপন করা যায়।
Figure: গিয়ার অয়েল অথবা ট্রানস্মিশন ফ্লুইড চেঞ্জ
ধাপ ৪: পুনরায় ঢাকনাটি আগের জায়গায় অবস্থান করাতে হবে। নতুন গ্যাসকেট যুক্ত ঢাকনাটি পূর্বের
স্থানে অবস্থান করা হবে।
ধাপ ৫: এখন নতুন গিয়ার অয়েল ঢেলে দিতে হবে। গিয়ার ওয়েল ঠিক ততটুকুই ঢেলে দিতে হবে, যতটুকু
গিয়ার অয়েল পূর্ববর্তী ধাপে অপসারণ করা হয়েছিল।
এভাবে সহজ পাঁচটি ধাপ এর মাধ্যমে গিয়ার অয়েল অথবা ট্রান্সমিশন ফ্লুইড চেঞ্জ করা যায়।
ট্রানস্মিশন ফ্লুইড গিয়ার ওয়েল চেঞ্জ করার পরবর্তী সময়ে গাড়ি স্টার্ট করে কয়েকবার দেখে
নেয়া উচিত যে, ট্রানস্মিশন ফ্লুইড সঠিক লেভেল পর্যন্ত রয়েছে।
সতর্কতার জন্য বলা যায় যে, ফিল্টার অধিক দিন ব্যবহার করলে এর ভেতর দিয়ে ধাতব টুকরা
প্রবেশ করতে পারে। ট্রান্সমিশন ঢাকনার একটি চুম্বক খন্ড থাকে যা অনুপ্রবেশ করা ধাতব অংশকে
আকর্ষণ করে। এটি পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত।.
No comments